Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Test link

Search Suggest

কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার কি

7 min read
কোমর ব্যথার কারণ

কোমর ব্যথার কারণ

কোমর ব্যথার কারণ
আজকে আলোচনা করব কোমর ব্যথার কারণ সম্পর্কে। বর্তমান যুগে কোমর ব্যথা এত পরিমাণে বেড়ে যাচ্ছে যে ছোট-বড় সবারই কোমরে ব্যথা হতে পারে। অল্প একটু সমস্যা হলেই কোমরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। কোমরের ব্যথা কমবেশি সব মানুষেরা হয়ে থাকে। 
কোমরের ব্যথা যুবক থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত যত লোক রয়েছেন তাদের মধ্যে কারও না কারও এই সমস্যা দিন দিন বেড়ে চলছে। কোমরের ব্যথা বর্তমান সব বয়সের মানুষের হয়ে থাকে। গবেষন দেখা যায় যে, বিশ্বের 70 থেকে 80 ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কখনো কখনো না কখনো ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের ব্যাপার নয়। শুরু থেকে কোমরের ব্যথা নির্মূল করতে না পারলে রোগীকে ভবিষ্যতে বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়তে হয়। তাই কোমর ব্যথা অল্প থেকে চিকিৎসা করাতে হবে। 

কোমরের ব্যথা যদি চিকিৎসা করানোর অবহেলা করা হয় সে ক্ষেত্রে আরও নানান ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যত দ্রুত পারেন চিকিৎসা করিয়ে নিন। আজকের এই পোস্টের মধ্যে আলোচনা করব কোমর ব্যথা কেন হয় কিভাবে এ ব্যথা কমানো যায় ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা। 

কোমর ব্যথার কারণ জেনে নিনঃ

 নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিন কোমর ব্যথার কারণ।
হাড়
শিরদাড়া বা ভারটিব্রাল কলাম
ডিস্ক (দুই কশেরুকার মধ্যে থাকে)
স্নায়ুর রোগ বা ইনজুরি।
মাংসপেশি
জোড়া
লিগামেন্ট
পেট ও তলপেটের বিভিন্ন অঙ্গের সমস্যার জন্য কোমর ব্যথা হতে পারে।
যারা দীর্ঘ সময় ধরে ল্যাপটপ কম্পিউটার এবং এক জায়গায় বসে থাকেন তাদের এই সমস্যাগুলো বেশি দেখা দেয়। 

যারা অফিসে দীর্ঘক্ষণ বসে একই ভঙ্গিতে কাজ করে থাকেন তাদের কোমর ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে মাংসপেশিতে।
কোমর ব্যথার একটি কারণ হচ্ছে আপনি যদি ঠিকঠাক ভাবে বুঝতে না পারেন যেমন বাসার চেয়ার-টেবিল যদি ঠিকঠাক মত না থাকে এবং ঠিকঠাক ভাবে পড়তে না পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার কোমর ব্যথার স্রোতে হতে পারে।
অনেকেই আছেন যারা কোনো ভারী জিনিস সঠিক নিয়মে তোলেন না। ফলে মেরুদণ্ডে অস্বাভাবিক চাপ পড়ে এবং তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ব্যথা হয়। 

 অস্বাভাবিক পজিশনে ঘুমানোর কারণে অনেকেই ব্যথায় আক্রান্ত হতে পারেন।
আঘাত জনিত কারণে উপরে উল্লেখিত যে কোনো একটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ব্যথা হতে পারে।
যারা বয়োবৃদ্ধ আছেন তাদের দীর্ঘদিন ধরে শরীর নাড়াচাড়া বা জয়েন্টস একই অবস্থায় থাকতে থাকতে মাংশপেশী শিকিয়ে যায়, জয়েন্টসগুলো শক্ত হয়ে স্নায়ুর উপর চাপ বৃদ্ধি করে ফলে ব্যথা হয়। 

এছাড়াও অস্টিওপোরোসিস বা হাড় ক্ষয় রোগ। যাতে আমাদের শরীরের হাড়গুলো ক্যালসিয়াম ধরে রাখতে পারে না। যে কারণে হাড়গুলো নরম ও ভঙ্গুর হয়। আবার এতে আমাদের দুই কশেরুকার মাঝে যে নরম জেলির মতো পদার্থ থাকে বা ইন্টারভারটিব্রাল ডিস্ক থাকে তার উপর চাপ পড়ে। সেটা আবার আমাদের শরীরের দুই পাশের ব্যথা নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুর ওপর চাপ বাড়ায় এবং কোমরে ব্যথা হতে পারে।

 দীর্ঘক্ষণ ড্রাইভিং করলে বা বেশি সামনে ঝুঁকে গাড়ি চালালে কোমর ব্যথা হতে পারে।
যারা শুয়ে বা কাত হয়ে বই পড়েন বা সোফায় শুয়ে টিভি দেখেন বা অন্য কাজ করেন, তাদের মেরুদণ্ড বা ভারটিব্রাল কলাম দীর্ঘ সময় তার স্বাভাবিক অবস্থান থেকে ব্যতিক্রম অবস্থানে থাকেন। যে কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ব্যথা অনুভূত হয়। 

চিকিৎসকের কাছে কখন পরামর্শ নিতে হবেঃ 

কাশিও হাসি সামনের দিকে ঝুলে পরলে কোমরের ব্যথা হতে পারে
সব সময় ধরে পা জমে আছে এ ধরনের ব্যথা
কোমর থেকে নিরুপায়ের আঙ্গুর পর্যন্ত ব্যথা হতে পারে
ভারী ওজন তোলা অতিরিক্ত কাজে ব্যস্ত থাকলে
পায়ের দুর্বলতা অনুভব হলে
পায়খানা প্রস্রাব নিয়মিত না হলে
শোয়া অবস্থায় বাসা থেকে ওঠার সময় হঠাৎ করে ব্যথা হতে পারে । 

চিকিৎসকের ক্ষেত্রে আমরা দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করবঃ 

 ব্যথার জন্য পরবর্তী চিকিৎসা
ব্যথা প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা
প্রতিরোধ মূলক ।

ব্যবস্থাপনাঃ 

আমাদের বিভিন্ন জায়গায় মাংসপেশির জন্য নির্ধারিত কিছু ব্যায়াম আছে যা করতে পারেন ।ব্যায়ামের জন্য বেশি প্রয়োজন হয় না। আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত 5 থেকে 10 মিনিট সময় ব্যায়াম করতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনার কোমর ব্যথা ধীরে ধীরে কমতে সাহায্য করবে । 

দীর্ঘ সময় ধরে আমরা যদি এক জায়গায় বসে না থাকি 10 থেকে 15 মিনিট বিরতি নিয়ে একটু হাঁটাচলা করি তাহলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। অনেকক্ষণ যদি এক জায়গায় বসে থাকেন সেক্ষেত্রে কোমরের ব্যথা হতে পারে বরং একটু হাঁটা চলার চেষ্টা করুন এবং 10 থেকে 15 মিনিট ব্যায়াম করুন কোমর ব্যথা ঠিক হয়ে যাবে।
বানর ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম রয়েছে যা মেনে আমরা খুব সহজেই শরীরের ঘাড় ব্যথা মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারি। 

আমাদের বাসায় যারা খুবই বয়োবৃদ্ধ তাদের দিনের কোনো এক সময় অন্য কেউ একজন শরীরের বিভিন্ন মাংশপেশী ম্যাসেজ ও জয়েন্টসগুলো নাড়াচাড়া করিয়ে দিতে পারি। এতে করে তাদের স্নায়ুর ওপর চাপ কম হয় এবং ব্যথা কম থাকে বা আসে না।
অস্টিওপোরোসিস রোগের জন্য যারা ঝুঁকিতে থাকেন ।

যেমন মাঝ বয়েসী মহিলা, ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি, যাদের ওজন অতিরিক্ত তারা যথা সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে জীবনযাপন পদ্ধতি ও খাদ্যাভ্যাস মেনে চলতে পারেন।
অভ্যাস না থাকলে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বহন করা থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে আমাদের মাংশপেশী, লিগামেন্টস, জয়েন্টস ও মেরুদণ্ডের ওপর অতিরিক্ত চাপের কারণে ইনজুরি থেকে ভালো থাকতে পারি।

 ইন্টারভেনশন বা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে চিকিৎসাঃ

 মেডিক্যাল চিকিৎসা ও ব্যায়াম যদি কার্যকারী না হয় বা অনেকক্ষেত্রে ব্যথার কারণ যদি নির্ণয় করা সম্ভব হয় তাহলে ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে চিকিৎসা করে ভালো উন্নতি পাওয়া যায়। বর্তমানে ব্যথার চিকিৎসায় অনেক ধরনের ইন্টারভেনশন প্রচলিত রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন ব্যথায় কার্যকারী। 

অনেকেই ইনজেকশন নিয়ে ভীত হন। তাদের জন্য তথ্য হচ্ছে এই সকল ইন্টারভেনশন ব্যথামুক্ত ভাবে করা হয় এবং রুগীরা দিনে দিনেই বাসায় চলে যেতে পারেন। এতে অপারেশন এড়ানো যায়। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ব্যথা কমাতে ইন্টারভেনশন চিকিৎসা খুবই কার্যকারী। নিচে কিছু ইন্টারভেনশন নিয়ে সংক্ষিপ্ত ভাবে কিছু বলব। 


ওজন একটি উপাদান যাতে অক্সিজেনের মাত্রা স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি থাকে। একটি মেশিনের সাহায্যে তৈরী করার সাথে সাথে এটি মাজার নির্দিষ্ট ডিস্ক স্পেসে দেয়া হয়। এতে নির্দিষ্ট ডিস্ক স্পেসে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়েয়ে দেয় এবং প্রদাহ কমায় ফলে ব্যথা কমে যায়। এই ইঞ্জেকশন টি দিতে অত্যাধুনিক যন্ত্র (সিআরম) ব্যাবহার করা হয়।

ইপিডুরাল ইঞ্জেকশন আমাদের মাজায় ব্যথা যদি মেরুদণ্ডের স্নায়ুতে চাপ জনিত কোনো কারণ হয়ে থাকে তাহলে এর প্রাথমিক অবস্থায় এই ইজেকশন দেয়া হয়। 

এতে বেশ কিছুদিন ভালো থাকা সম্ভব। আর এর সঙ্গে অবশ্যই উপদেশসমূহ মেনে চলতে হয়। উপদেশগুলো মেনে চললে অনেক দিন ভালো থাকা সম্ভব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যথা আর আসে না। এই ইঞ্জেকশনের তেমন কোনো সাইড ইফেক্ট নেই। তবে অবশ্যই যারা এতে সিদ্ধহস্ত তাদের নিকট থেকেই নিতে হবে। আনাড়ি কেউ বা যাদের এই বিষয়ে কোনো প্রশিক্ষণ নাই তারা দিতে গেলে অনেক সময় ক্ষতি হতে পারে। 

যেমন ভুল জায়গায় ইঞ্জেকশন। স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া।
কডাল ইপিডুরাল ইনজেকশন যারা মাজা ব্যথার জন্য অপারেশন করিয়েছেন কিন্তু ব্যথা যাচ্ছে না তাদের ক্ষেত্রে এটি খুবই কার্যকারী একটি পদ্ধতি।
মাজার নিচের দিক থেকে উরু বরাবর যারা ব্যথায় ভূগেন তাদের অধিকাংশেরই কারন হতে পারে পাইরিফরমিস সিনড্রোম।

 যেটাতে প্রচন্ড ব্যথা হয় এবং মেডিক্যাল চিকিৎসায় যায় না। সেক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাফি বা উন্নত মেশিনের সাহায্যে নির্দিষ্ট জায়গায় বা পাইরিফরমিস মাংশপেশীতে ইনজেকশন দেয়া হয় এবং সাথেসাথে ব্যথা মুক্ত হয়। এটি খুবই কার্যকারী চিকিৎসা। 

 অপারেশন চিকিৎসাঃ 

বেশ কিছু কারণে অপারেশজনিত চিকিৎসা দরকার হতে পারে। যেমন-
আঘাত জনিত কারণে মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে গেলে।
ডিস্ক প্রোল্যাপ্সড বেশি হয়ে গেলে।
কোমরে ব্যথার সঙ্গে পা অবশ হওয়া শুরু হলে।
মেরুদণ্ডে টিউমারের কারণে কোমরে ব্যথা হলে।

ফেসেট ইঞ্জেকশন এটি মেরুদণ্ডের উপরের ও নিচের হারের সংযোগস্থলে সমস্যা থাকলে দেয়া হয়।
এটিও অত্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায্য দেখে দায়া হয়। ফলাফল খুব ভালো। যাদের সামনে ঝুকতে ব্যথা হয় তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

রুট ব্লকঃ

যারা ডিস্ক প্রল্যাপসড বা মেরুদণ্ডের দুটি হারের মাঝে যে নরম জেলির মতো পদার্থ আছে সেটি বাইরের দিকে এসে শরীরের দুইপাশের ব্যথা নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুতে চাপ দেয় – এই সমস্যায় ভূগছেন। এসব ক্ষেত্রে যে স্নায়ুতে চাপ দেয় সেই সুনির্দিষ্ট স্নায়ুতে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ব্লক করা হয়। এটা খুবই কার্যকারী একটি পদ্ধতি এবং এতে অপারেশন এড়ানো সম্ভব। ব্যথামুক্ত পদ্ধতিতে ইনজেকশন দেয়া হয়। রুগী সঙ্গে সঙ্গেই বাসায় যেতে পারেন। যারা এতে পারদর্শী বা ট্রেইনিং আছে তাদের নিকট থেকেই এটা করা উচিৎ।

কাদের বেশি হয়ঃ 

কোমরে ব্যথা সাধারণত বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে। বেশি দেখা যায় ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সের পর থেকে।
কায়িক শ্রমের অভাব বা নিয়মিত ব্যায়ামের অভাবে পেট ও পিঠের মাংসপেশি চাপ ধরে যায়। ফলে একটু পরিশ্রমেই ব্যথা হতে পারে।
অতিরিক্ত ওজনের কারণে কোমরের মাংসপেশি এবং হাড়ের ওপর চাপ পড়ে। ফলে ব্যথা হতে পারে।
অনেক সময় কিডনিতে পাথর হলে বা প্রস্রাবে ইনফেকশন হলেও কোমরে ব্যথা হতে পারে। 


তবে সেক্ষেত্রে শুধু কোমরে ব্যথাই না, অন্য আরো অনেক উপসর্গও থাকবে। তাই কোমরে ব্যথা হলেই সেটা কিডনি স্টোন বা ইউরিন ইনফেকশন নয়।
ডিপ্রেশন বা স্ট্রেমের কারণেও কোমরে ব্যথা হতে পারে।
মদ্যপান এবং স্মোকিং-এর কারণেও কোমরে ব্যথা হয়। স্মোকিং-এর কারণে রক্তনালী চিকন হয়ে যায় এবং কোমর থেকে নিচের দিকে ঠিকমত রক্ত প্রবাহ হয় না। যার ফলে হাড় ঠিকমত পুষ্টি পায় না এবং দুর্বল হয়ে পড়ে।
অস্টিও পোরোসিসের কারণে অনেক মাঝ বয়েসী নারীদের মাজায় ব্যথা হতে পারে। 

 কখন সতর্ক হবেনঃ 

 কোমরে ব্যথার পাশাপাশি কিছু কিছু সিম্পটমস আছে যা অনেক রোগের অ্যালার্মিং সাইন। যেমন- • যদি কোমরে ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে প্রস্রাব বা পায়খানার কোনো পরিবর্তন খেয়াল করেন। 
 • যদি সঙ্গে জ্বর থাকে।
 • আঘাত পেলে বা কোনো প্রকার ট্রমা হলে। 
 • যদি ব্যথার তীব্রতা প্রচণ্ড আকার ধারণ করে এবং রেস্ট নিলেও না কমে।
• যদি ব্যথা এক বা দুই পায়েই নেমে যায়, বিশেষ করে হাঁটুর নিচে।
 • যদি ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে দুর্বলতা, অবশভাব বা পায়ে ঝিম ঝিম অনুভুতি হয়।
 • যদি ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে ওজন কমতে থাকে। 
 • যে কোনো প্রকার স্টেরয়েড ওষুধ খাওয়ার পর যদি ব্যথা শুরু হয়।
 • যদি আপনার অতিরিক্ত মদ পান বা সিগারেটের বদভ্যাস থাকে। 

উপরোল্লিখিত বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে কোমর কোমর ব্যথার কারণ সম্পর্কে। কোমর ব্যাথা খুবই মারাত্মক একটি ব্যথা পায়ে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের পোস্ট এর সঙ্গে থেকে জেনে নিন কোন জায়গা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন।

আমি শাহীন । পেশায় একজন ব্যবসায়ী । পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করতে পছন্দ করি। আশা করছি আমার শেয়ারকৃত তথ্য থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন আর তা হলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

You may like these posts

  •  ভিটামিন সি জাতীয় খাবারআমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য অবশ্যই আমাদের ভিটামিন প্রয়োজন । সবগুলো ভিটামিন এর মধ্যে ভিটামিন সি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং খুবই ভালো।  আমাদের শরীরে যদ…
  •  ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকাডায়াবেটিস  খুবই মারাত্মক একটি রোগ। ডায়াবেটিস আপনাকে ধীরে বিধিরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। ডায়াবেটিস রোগ মারাত্মক রোগের সঙ্গ…
  •  ভিটামিন ডি যুক্ত খাবারআসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করব  । পৃথিবীতে ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার এর জন্য  কোটিরও বেশি মানুষ ভিটামিন ডি এর জন্য বকছে। বাংলাদেশের মানুষেরা বর…
  •  শর্করা জাতীয় খাবার কি কিআজকের আলোচনাতে রয়েছে শর্করা জাতীয় খাবার গুলো কি কি সে সম্পর্কে। বিশ্বের সকল দেশেই শুভ অনুষ্ঠানে মিষ্টিমুখ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাব…
  •  ভিটামিন এ জাতীয় খাবার আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করব ভিটামিন এ জাতীয় খাবার সম্পর্কে । প্রত্যেকটি মানুষের শরীরে ভিটামিনের প্রয়োজনীয়তা তাই ভিটামিন সম্পর্কে  খুব…
  •  ঠোঁট গোলাপি হওয়ার সহজ উপায়আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করুন ঠোঁট গোলাপি হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে।  নরম তুলতুলে গোলাপি ঠোঁট যদি পেতে চাও তাহলে জেনে নিন ঠোট গোলাপি করার…

Post a Comment

NextGen Digital Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...